ব্রিটিশ শাসন আমলে তৎকালীন প্রভাবশালী জমিদার রায় পরিবারের পুরোধা শ্রীমান হরিদাশ রায় ঠাকুরের নাম থেকে রায়গঞ্জ নামের উৎপত্তি।পুরা কালের এ অঞ্চলে হিন্দু জমিদার ও প্রজাদের প্রভাব ছিল অত্যন্ত বেশি।ফলে অত্র বিভিন্ন গ্রাম ও মহল্লার নাম হিন্দু ও তাদের দেব দেবীর নামানুসারে হয়েছে।উপজেলার সলঙ্গা থানায় ১৯২২ সনের ২৭ জানুয়ারী স্বদেশী আন্দোলনের অংশ হিসাবে তৎকালীন কংগ্রেস নেতা জনাব মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ এর নেতৃত্ব অনুষ্ঠিত সমাবেষে ব্রিটিশ বাহিনী নির্বিচারে গুলি চালালে শত শত লোক নিহত হয়।
সলঙ্গা থানার বাজার সংলগ্ন এলাকায় একটি গন কবর আছে।সেদিনের শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদনের অংশ হিসাবে প্রতি বছর ২৭ জানুয়ারী ঐতিহাসিক সলঙ্গা দিবস উদযাপিত হয়। উপজেলার প্রায় মোট জমির ৬৫% বন্যা প্লাবিত এলাকা এবং বাকী ৩৫% বরেন্দ্র অঞ্চলের অন্তর্গত। রায়গঞ্জ প্রতিষ্ঠা লগ্ন হতেই পাবনা জেলার সিরাজগঞ্জ মহকুমার অন্তর্ভুক্ত। অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, শিক্ষা, সাহিত্যের দিক থেকে যথেষ্ট বৈশিষ্টপূর্ণ ও সুপরিচিত। উপজেলার পাঙ্গাসী ইউনিয়নের পাঙ্গাসী বাজার নৌবন্দর হিসাবে পরিচিত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস